রোযা ফরয হওয়ার শর্তাবলী
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
রোযা ফরয হওয়ার শর্তাবলী
রোযা ফরয হওয়ার জন্য নিম্নবর্ণিত শর্তগুলো থাকা আবশ্যক-
১.মুসলমান হওয়া।
২.বালিগ হওয়া।
৩.জ্ঞান সম্পন্ন হওয়া।
৪.সুস্থ হওয়া।
৫.মুক্বীম হওয়া। অর্থাৎ মুসাফির না হওয়া, কেননা মুসাফিরের জন্য বাধ্যবাধকতা থাকেনা। তবে মুক্বীম হওয়ার পর অবশ্যই ক্বাযা আদায় করতে হবে।
যার উপর রোযা আদায় করা ফরয নয়-
১.মুসাফির এর জন্য রোযা আদায় করা ফরয নয়। তবে আদায় করাই উত্তম। মুক্বীম হওয়ার পর অবশ্যই ক্বাযা আদায় করতে হবে। ।
২.অসুস্থ ব্যাক্তির উপর রোযা আদায় করা ফরয নয়। তবে সুস্থ হলে ক্বাযা আদায় করতে হবে।
৩.মহিলাদের মাসিক স্বভাবিক মাজুরতা,সন্তান হওয়ার কারণে মাজুরতার সময় তাদের উপর রোযা ফরয নয় । তবে উভয় মাজুরতা থেকে পবিত্র হলে ক্বাযা আদায় করতে হবে।
বিঃ দ্রঃ বালিগ না হলেও ছোট ছেলে-মেয়ে যারা রোযা রাখতে পারবে তাদেরকে রোযা রাখিয়ে অভ্যাস করানো পিতা-মাতার দায়িত্ব-কর্তব্য।
১.মুসলমান হওয়া।
২.বালিগ হওয়া।
৩.জ্ঞান সম্পন্ন হওয়া।
৪.সুস্থ হওয়া।
৫.মুক্বীম হওয়া। অর্থাৎ মুসাফির না হওয়া, কেননা মুসাফিরের জন্য বাধ্যবাধকতা থাকেনা। তবে মুক্বীম হওয়ার পর অবশ্যই ক্বাযা আদায় করতে হবে।
যার উপর রোযা আদায় করা ফরয নয়-
১.মুসাফির এর জন্য রোযা আদায় করা ফরয নয়। তবে আদায় করাই উত্তম। মুক্বীম হওয়ার পর অবশ্যই ক্বাযা আদায় করতে হবে। ।
২.অসুস্থ ব্যাক্তির উপর রোযা আদায় করা ফরয নয়। তবে সুস্থ হলে ক্বাযা আদায় করতে হবে।
৩.মহিলাদের মাসিক স্বভাবিক মাজুরতা,সন্তান হওয়ার কারণে মাজুরতার সময় তাদের উপর রোযা ফরয নয় । তবে উভয় মাজুরতা থেকে পবিত্র হলে ক্বাযা আদায় করতে হবে।
বিঃ দ্রঃ বালিগ না হলেও ছোট ছেলে-মেয়ে যারা রোযা রাখতে পারবে তাদেরকে রোযা রাখিয়ে অভ্যাস করানো পিতা-মাতার দায়িত্ব-কর্তব্য।
Comments
Post a Comment